মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিনে ছিল প্রার্থীদের উপচেপড়া ভিড়

0
269
Print Friendly, PDF & Email

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিনে মনোনয়নপত্র জমা দিতে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে প্রার্থীদের উপচেপড়া ভিড় ছিল। গতকাল বুধবার সকাল ৯টা থেকে ঢাকাসহ সারাদেশের রিটার্নিং বা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন প্রার্থীরা। : গত মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের (ইসি) যুগ্ম-সচিব (জনসংযোগ) এসএম আসাদুজ্জামান আরজু জানান, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন প্রার্থীদের জন্য কিছু করণীয় সম্পর্কে একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দেয়ার সময় প্রার্থী বা তার পে শোডাউন করা যাবে না। প্রার্থী বা তার পে ৫ জনের বেশি লোক রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে ভিড় করতে পারবেন না। নির্বাচন সামনে রেখে কোনো প্রার্থী জনসভা, মিছিল, মিটিং করতে পারবেন না। কেবল পথসভা করতে পারবেন। প্রার্থীদের পোস্টার হতে হবে সাদাকালো। প্রতিটি পোস্টারের নিচে পোস্টারের সংখ্যা, প্রেসের ঠিকানা, প্রকাশকের নাম দেয়া বাধ্যতামূলক। না হলে সেসব পোস্টার নির্বাচন কমিশনের কাছে অবৈধ বলে বিবেচিত হবে। পোস্টারের সাইজ হতে পারবে সর্বোচ্চ ২৩ ইঞ্চি বাই ১৮ ইঞ্চি। সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকার ভোটার নন এমন কাউকে পোলিং এজেন্ট করা যাবে না। নির্বাচনের ২৪ ঘণ্টা আগে পোলিং এজেন্টদের দুই কপি ছবি এবং নামের তালিকা রিটার্নিং অফিসারের কাছে জমা দিতে হবে। প্রার্থী হতে ২০ হাজার টাকা জামানত দিতে হবে। নগদ টাকায় জামানত নেয়া হবে না। পে-অর্ডার বা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে রিটার্নিং অফিসারের অনুকূলে এ টাকা জমা দিতে হবে। : মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার সময় হলফনামা আকারে ৮টি তথ্য দিতে হবে। ব্যয়ের উৎসের বিবরণী, আয়কর রিটার্নের কপি জমা দিতে হবে। মনোনয়ন ফরমে কোনো ভুল হলে প্রার্থিতা বাতিল হবে। তাই সম্ভাব্য প্রার্থীকে সতর্কতার সঙ্গে মনোনয়নপত্র পূরণ করতে হবে। মনোনয়ন দাখিলের আগে প্রার্থীকে অবশ্যই যে কোনো তফসিলী ব্যাংকে নতুন হিসাব খুলতে হবে। নির্বাচনের সমুদয় ব্যয় এ একাউন্ট থেকেই করতে হবে। এই একাউন্টের নম্বর, ব্যাংক ও শাখার নাম মনোনয়নপত্রে উল্লেখ করতে হবে। নির্বাচনের ফলের গেজেটে প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে প্রার্থীদের নির্বাচনি ব্যয়ের হিসাব রিটার্নিং অফিসার এবং কমিশনে জমা দিতে হবে। এছাড়া ব্যক্তিগত খরচের হিসাব ফল প্রকাশের ৭ দিনের মধ্যে কমিশনে জমা দিতে হবে। প্রতীক বরাদ্দের আগে কোনো প্রচারকাজ চালানো যাবে না। এছাড়াও কোনো প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল বা গ্রহণের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে। লিখিত ছাড়া কোন এজেন্টের অভিযোগ আমলে নেবে না কমিশন। কোন ভোটার ব্যালট পেপার ব্যালট বাক্সে না ফেলে বাইরে নিয়ে এলে কমিশন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। এছাড়া অন্য কোনভাবে কোন ব্যালট পেপার বাইরে চলে এলে ওই ব্যালট পেপার যে প্রদর্শন করবেন কমিশন তার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেবে। তফসিল অনুসারে, আগামী ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ২৮ নভেম্বর মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। ২ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র বাছাই, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ৯ ডিসেম্বর। আর প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে ১০ ডিসেম্বর। সারাদেশে বিএনপির যে সব প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছেনÑ : ঢাকা সিটি : ঢাকা-১ আসনে বিএনপির সাবেক নেতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মেয়ে অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা ও সায়মা হোসেন বুবলী, ঢাকা-২ আমান উল্লাহ আমান/ ইরফান ইবনে আমান, ঢাকা-৩ গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও ও তার পুত্রবধূ নিপুণ রায় চৌধুরী, ঢাকা-৪ সালাহউদ্দিন আহমেদ ও ও তার পুত্র তানভীর আহমেদ রবীন, ঢাকা-৫ নবী উল্লাহ নবী ও অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া, ঢাকা-৬ সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাক হোসেন, ঢাকা-৮ মির্জা আব্বাস, ঢাকা-১০ আসনে শেখ রবিউল আলম রবি কারাগারে থাকায় তার স্ত্রী বকুল আখতার মনোনয়ন জমা দেন, ঢাকা-১২ আসনে জাতীয়তাবাদী যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নিরব ও আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, ঢাকা-১৩ আবদুস সালাম ও আতাউর রহমান ঢালী, ঢাকা-১৪ সাবেক ফুটবলার আমিনুল হক ও এস এ সিদ্দিক সাজু, ঢাকা-১৫ মামুন হাসান, ড. আসাদুজ্জামান রিপন, ঢাকা-১৬ আহসান উল্লাহ হাসান ও মোয়াজ্জেম হোসেন, ঢাকা-১৭ মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী, ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার ও কামাল জামান মোল্লা, ঢাকা-১৮ আসনে জাতীয়তাবাদী যুবদল উত্তরের সভাপতি এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, ঢাকা-১৯ দেওয়ান সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-২০ ব্যারিস্টার জিয়াউর রহমান ও সুলতানা আহমেদ। : ঢাকা বিভাগ : নারায়ণগঞ্জ-১ অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার, কাজী মনিরুজ্জামন মনির ও মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, নারায়ণগঞ্জ-২ আতাউর রহমান খান আঙ্গুর ও নজরুল ইসলাম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ-৩ আজহারুল ইসলাম মান্নান ও খন্দকার আবু জাফর, নারায়ণগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ শাহ আলম ও অধ্যাপক মামুন মাহমুদ এবং নারায়ণগঞ্জ-৫ অ্যাডভোকেট আবুল কালাম ও মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, নরসিংদী-১ খায়রুল কবীর খোকন, নরসিংদী-৩ সানাউল্লাহ মিয়া, নরসিংদী-৪ সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল, নরসিংদী-৫ আশরাফ উদ্দিন বকুল/নেসার উদ্দিন, মুন্সীগঞ্জ-১ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, আব্দুস সালাম আজাদ, মুন্সীগঞ্জ-২ মিজানুর রহমান সিনহা, আব্দুস সালাম আজাদ, মুন্সীগঞ্জ-৩ আবদুল হাই, গাজীপুর-১ চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী, গাজীপুর-২ মঞ্জুরুল করিম রনি ও সালাহউদ্দিন সরকার, গাজীপুর-৪ রিয়াজুল হান্নান শাহ্, গাজীপুর-৫ ফজলুল হক মিলন ও মনির হোসেন, ফরিদপুর-১ শাহ মো. আবু জাফর, ফরিদপুর-২ শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু ও শহিদুল ইসলাম বাবুল, ফরিদপুর-৩ চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ ও নায়েবা ইউসুফ, ফরিদপুর-৪ ইকবাল হোসেন খন্দকার সেলিম ও শাহরিয়ার ইসলাম শায়লা, গোপালগঞ্জ-২ ডা. এ কে এম বাবর, রাজবাড়ী-১ আলী নেওয়াজ খৈয়ম, রাজবাড়ী-২ নাসিরুল হক, গোপালগঞ্জ-১ সেলিমুজ্জামান সেলিম, গোপালগঞ্জ-২ সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, গোপালগঞ্জ-৩ এস এম জিলানি, মাদারিপুর-১ সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকী, মাদারিপুর-২ মিল্টন বৈদ্য, মাদারিপুর-৩ আনিসুর রহমান খোকন তালুকদার, শরিয়তপুর-১ সরদার নাছির উদ্দিন কালু, শরিয়তপুর-২ শফিকুর রহমান কিরন, শরিয়তপুর-৩ মিয়া নুরুদ্দিন অপু, কিশোরগঞ্জ-১ রেজাউল করিম খান চুন্নু, অ্যাডভোকেট মো. শরীফুল ইসলাম শরীফ এবং খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল, কিশোরগঞ্জ-২ মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন, কিশোরগঞ্জ-৩ অ্যাডভোকেট জালাল মোহাম্মদ গাউস, ভিপি সাইফুল ইসলাম সুমন, কিশোরগঞ্জ-৪ অ্যাডভোকেট মো. ফজলুর রহমান, সুরঞ্জন ঘোষ, কিশোরগঞ্জ-৫ শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল ও তার ছেলে মাহমুদুর রহমান উজ্জল, কিশোরগঞ্জ-৬ বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা সভাপতি মো. শরীফুল আলম, টাঙ্গাইল-১ ফকির মাহবুব আনাম স্বপন ও সরকার শহীদ, টাঙ্গাইল-২ সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও শামছুল আলম তোফা, টাঙ্গাইল-৩ মাঈনুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৪ লুৎফর রহমান মতিন ও ইঞ্জিনিয়ার আবদুল হালিম, টাঙ্গাইল-৫ মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান ও ছাইদুল হক ছাদু, টাঙ্গাইল-৬ অ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী, টাঙ্গাইল-৭ আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী। : বরিশাল বিভাগ : বরিশাল-১ আসনে জহির উদ্দিন স্বপন/আবদুল সোবহান, বরিশাল-২ সরফুদ্দিন আলম সান্টু/শহিদুল হক জামাল, বরিশাল-৩ জয়নাল আবেদীন/সেলিমা রহমান, বরিশাল-৪ রাজিব আহসান/ মেসবাহ উদ্দিন ফরহাদ, বরিশাল-৫ মুজিবুর রহমান সরোয়ার/এবায়দুল হক চাঁন, বরিশাল-৬ আবুল হোসেন খান/অধ্যাপক রশিদ খান, পটুয়াখালী-১ আসনে এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও তার স্ত্রী সুরাইয়া আলতাফ চৌধুরী, পটুয়াখালী-২ শহিদুল আলম তালুকদার/ মো. মুনির হোসেন, পটুয়াখালী-৩ গোলাম মাওলা রনি/হাসান মামুন, পটুয়াখালী-৪ এবিএম মোশারফ হোসেন, ঝালকাঠি-১ আসনে ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, ঝালকাঠি-২ আসনে রফিকুল হক জাহান/জেবা রহমান/ ইশরাত জাহান এলিন ভুট্টো, ভোলা-৩ মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন ও কামাল হোসেন, ভোলা-৪ নাজিম উদ্দিন আলম, রুহুল আমিন দুলাল (পিরোজপুর-৩)। মতিউর রহমান তালুকদার ও নজরুল ইসলাম মোল্লা (বরগুনা-১); নুরুল ইসলাম মনি (বরগুনা-২), পিরোজপুর-৩ রুহুল আমিন দুলাল ও শাহজাহান মিলন। : খুলনা বিভাগ : খুলনা-১ আমীর এজাজ খান, খুলনা-২ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৩ রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আজিজুল বারী হেলাল ও শরীফ শাহ কামাল তাজ, খুলনা-৫ ড. মামুন রহমান, ডা. গাজী আবদুল হক, নড়াইল-১ বিশ^াস জাহাঙ্গীর আলম, নড়াইল-২ ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপির) চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান, সাতক্ষীরা-১ হাবিবুল ইসলাম হাবিব, সাতীরা-৪ কাজী আলাউদ্দিন ও হাবিবুল ইসলাম হাবীব, মেহেরপুর-১ আসনে মাসুদ অরুণ, মেহেরপুর-২ জাবেদ মাসুদ মিল্টন, চুয়াডাঙ্গা-১ শামসুজ্জামান দুদু, চুয়াডাঙ্গা-২ মাহমুদ হাসান খান ওরফে বাবু খান। কুষ্টিয়া-১ রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা, কুষ্টিয়া-২ ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী ও ফরিদা ইয়াসমিন, কুষ্টিয়া-৩ অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন ও জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-৪ সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী ও নুরুল ইসলাম আনসার প্রামাণিক, ঝিনাইদহ-১ অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ এবং জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, ঝিনাইদহ-২ এস এম মশিউর রহমান এবং এম এ মজিদ, ঝিনাইদহ-৩ আসনে কন্ঠশিল্পী মনির খান, ঝিনাইদহ-৪ সাইফুল ইসলাম ফিরোজ ও শহীদুজ্জামান বেল্টু, মাগুরা-১ মনোয়ার হোসেন খান, মাগুরা-২ নিতাই রায় চৌধুরী ও মোজাফফর হোসেন টুকু, যশোর-১ আসনে মফিজুল হাসান তৃপ্তি ও হাসান জহির, যশোর-৩ আসনে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত ও সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, যশোর-৪ টিএস আইয়ুব ও মতিয়ার রহমান ফারাজী, যশোর-৬ অমলেন্দু দাস অপু, আবুল হোসেন আজাদ, বাগেরহাট-১ আসনে শেখ মুজিবুর রহমান, বাগেরহাট-২ আসনে এম এ সালাম ও আকরাম হোসেন, বাগেরহাট-৩ আসনে ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম, বাগেরহাট-৪ খায়রুজ্জামান শিপন। : সিলেট বিভাগ : সিলেট-১ আসনে ইনাম আহমদ চৌধুরী ও খন্দকার আবদুল মুক্তাদির, সিলেট-২ আসনে তাহসিনা রুশদীর লুনা, সিলেট-৩ আসনে শফি আহমদ চৌধুরী ও ব্যারিস্টার এমএ সালাম, সিলেট-৪ আসনে দিলদার হোসেন সেলিম ও অ্যাডভোকেট শামসুজ্জামান জামান, সিলেট-৬ আসনে ফয়সল আহমদ চৌধুরী। সুনামগঞ্জ-১ আসনে নজির হোসেন, কামরুজ্জামান কামরুল, সুনামগঞ্জ-২ আসনে নাছির উদ্দিন চৌধুরী ও তাহির রায়হান চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৪ আসনে ফজলুল হক আসপিয়া, সুনামগঞ্জ-৫ কলিম উদ্দিন আহমদ, মৌলভীবাজার-১ আসনে এবাদুর রহমান চৌধুরী, মৌলভীবাজার-২ সুলতান মুহম্মদ মনসুর (জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট), মৌলভীবাজার-৩ আসনে এম নাসের রহমান, মৌলভীবাজার-৪ আসনে মুজিবুর রহমান চৌধুরী, হবিগঞ্জ-২ আসনে সাখাওয়াত হোসেন জীবন, হবিগঞ্জ-৩ আসনে জি কে গৌছ। : চট্টগ্রাম বিভাগ : চট্টগ্রাম-১ মীরসরাই আসনে নুরুল আমিন, মনিরুল ইসলাম ইউসুফ, চট্টগ্রাম-২ ফটিকছড়ি আসনে গোলাম আকবর খন্দকার, চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে মোস্তফা কামাল পাশা চট্টগ্রাম-৩ রাঙ্গুনিয়া আসনে শওকত আলী নূর, চট্টগ্রাম-৪ সীতাকুন্ড আসনে আসলাম চৌধুরী ও সাবেক সচিব ও আইজিপি ওয়াই বি সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম-৫ হাটহাজারী আসনে মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন ও ব্যারিস্টার সাকিলা ফারজানা, চট্টগ্রাম-৬ রাউজান আসনে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী ও তার পুত্র সামির কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ রাঙ্গুনিয়া আসনে এলডিপির উত্তর জেলার সভাপতি নুরুল আলম, চট্টগ্রাম-৮ বোয়ালখালী আসনে মোরশেদ খান, চট্টগ্রাম-৯ বাকলিয়া-কোতোয়ালি আসনে ডা. শাহাদাত হোসেন ও শামসুল আলম, চট্টগ্রাম-১০ ডবলমুরিং-পাহাড়তলী-হালিশহর-খুলশী আসনে আবদুল্লাহ আল নোমান, চট্টগ্রাম-১১ বন্দর-পতেঙ্গা-ডবলমুরিং-ইপিজেড ও সদরঘাট আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া আসনে গাজী শাহজাহান জুয়েল, চট্টগ্রাম-১৩ আনোয়ারা ও কর্ণফুলী আসনে আলহাজ মোস্তাফিজুর রহমান, চট্টগ্রাম-১৪ চন্দনাইশ আসনে এলডিপির সভাপতি অলি আহমদ, চট্টগ্রাম-১৫ সাতকানিয়া আসনে জামায়াতের সামশুল আলম, চট্টগ্রাম-১৬ বাঁশখালী আসনে জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, নোয়াখালী-১ ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন/মামুনুর রশীদ মামুন, নোয়াখালী-২ আসনে জয়নুল আবদিন ফারুক/কাজী মোহাম্মদ মফিজুর রহমান, নোয়াখালী-৩ বরকত উল্লাহ বুলু/ মাজহারুল ইসলাম দোলন, নোয়াখালী-৪ মোহাম্মদ শাহজাহান, নোয়াখালী-৫ ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, নোয়াখালী-৬ ফজলুল আজিম, লক্ষ্মীপুর-১ শাহাদাত হোসেন সেলিম (এলডিপি), লক্ষ্মীপুর-২ আবুল খায়ের ভুইয়া, লক্ষ্মীপুর-৩ শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, লক্ষ্মীপুর-৪ আশরাফ উদ্দিন নিজান, ফেনী-১ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, রফিকুল আলম মজনু, ফেনী-২ ভিপি জয়নাল, ফেনী-৩ আবদুল লতিফ জনি, কক্সবাজার-১ হাসিনা আহমেদ, কক্সবাজার-৩ লুৎফর রহমান কাজল, কক্সবাজার-৪ মো. সালাহ উদ্দিন/শাহজাহান চৌধুরী, রাঙামাটি : দীপেন দেওয়ান/ মনি স্বপন দেওয়ান, বান্দরবন : সাচিন ক্রু জেরি/ উম্মে কুলসুম সুলতানা, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া-২ শেখ মোহাম্মদ শামীম মিয়া ও তরুণ দে, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া-৩ তৌহিদুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ মেহেদী হাসান, চাঁদপুর-১ সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. এহছানুল হক মিলন ও মোশারফ হোসেন, চাঁদপুর-২ ড. জালালউদ্দিন, চাঁদপুর-৩ ফরিদ আহমেদ মানিক ও রাশেদা বেগম হীরা, চাঁদপুর-৪ এম হান্নান, চাঁদপুর-৫ ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক ও এম এ মতিন, কুমিল্লা-৪ সাইদা রফিক, কুমিল্লা-৫ আসনে অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনুস, কুমিল্লা-৬ হাজী আমিনুর রশীদ ইয়াসিন, কুমিল্লা-৯ আনোয়ারুল আজিম, কুমিল্লা-১০ মোবাশ্বির আলম ভুইয়া, মীর আবু জাফর শামসুদ্দিন দিদার। : ময়মনসিংহ বিভাগ : ময়মনসিং-১ ইমরান সালেহ প্রিন্স/ শাহ মো. আবু জাফর, ময়মনসিংহ-২ ইয়াসির খান চৌধুরী, শাহ শহীদ সারওয়ার ও আবুল বশর আকন্দ, ময়মনসিংহ-৩ আহমেদ তায়েবুর রহমান, ময়মনসিংহ-৪ আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ, ময়মনসিংহ-৮ আসনে শাহ নুরুল কবির শাহীন, ময়মনসিংহ-৯ ইয়াসের খান চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১০ মো. আখতারুজ্জামান ও এবিএম সিদ্দিকুর রহমান, শেরপুর-১ মো. হযরত আলী, শেরপুর-২ একেএম মোখলেসুর রহমান রিপন, শেরপুর-৩ মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল ও মাহমুদ রুবেল, জামালপুর-১ রাশিদুজ্জামান মিল্লাত, জামালপুর-৩ মুস্তাফিজুর রহমান বাবুল, জামালপুর-৪ শামীম তালুকদার, জামালপুর-৫ অ্যাডভোকেট ওয়ারেছ আলী মামুন/ সিরাজুল হক, নেত্রকোনা-১ ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, নেত্রকোনা-২ আশরাফ উদ্দিন ও এটিএম আব্দুল বারী, নেত্রকোনা-৩ রফিকুল ইসলাম হেলালি, নেত্রকোনা-৫ রাবেয়া খাতুন ও আবু তাহের তালুকদার। : রংপুর বিভাগ : ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, পঞ্চগড়-১ ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, রংপুর-১ মোকাররম হোসেন সুজন, রংপুর-২ আসনে ওয়াহেদুজ্জামান মামুন, রংপুর-৩ আসনে মোজাফফর আহমদ ও রিতা রহমান, রংপুর-৪ আসনে এমদাদুল হক ভরসা, রংপুর-৫ আসনে সোলাইমান আলম ও ডা. মমতাজ, রংপুর-৬ আসনে সাইফুল ইসলাম, দিনাজপুর-১ আসনে মনজুরুল ইসলাম, দিনাজপুর-২ আসনে সাদেক রিয়াজ, দিনাজপুর-৩ সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, দিনাজপুর-৪ আসনে হাফিজ/আখতারুজ্জামান মিয়া, দিনাজপুর-৫ আসনে রেজানুল হক, দিনাজপুর-৬ লুতফুর রহমান/শাহিন, কুড়িগ্রাম-১ আসনে রানা ও শামীম, কুড়িগ্রাম-২ আসনে সোহেল ও আবু বকর, কুড়িগ্রাম-৩ আসনে তাজবীর ও আব্দুল খালেক, কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মকলেস ও আজীজ, গাইবান্ধা-১ আসনে খন্দকার জিয়াউল ইসলাম ও মোজাহারুল ইসলাম, গাইবান্ধা-২ আসনে টুটুল ও আহাদ আহমেদ, গাইবান্ধা-৩ রওশন আরা খাতুন ও ডা. সাদিক। গাইবান্ধা-৪ আসনে ওবায়দুল হক ও ফারুক আলম, গাইবান্ধা-৫ আসনে হাসান ও ফারুক কবীর, লালমনিরহাট-১ ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান, লালমনিরহাট-৩ আসাদুল হাবিব দুলু, নীলফামারী-১ রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, নীলফামারী-২ মনিরুজ্জামান মন্টু ও শামসুজ্জামান জামান, নীলফামারী-৩ সৈয়দ আলী, নীলফামারী-৪ আমজাত হোসেন সরকার ও বেবী নাজনীন। : রাজশাহী বিভাগ : বগুড়া-১ আসনে কাজী রফিকুল ইসলাম ও মোহাম্মদ শোকরানা, বগুড়া-৩ আসনে মোমেনা আখতার, আব্দুল মুহিত তালুকদার, বগুড়া-৪ আসনে জিয়াউল হক মোল্লা, মোশাররফ হোসেন, ভিপি সাইফুল, বগুড়া-৫ গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ ও জানে আলম খোকা, বগুড়া-৬ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান, বগুড়া-৭ বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, মোর্শেদ মিল্টন, রাজশাহী-১ ব্যারিস্টার আমিনুল হক, রাজশাহী-২ মিজানুর রহমান মিনু, রাজশাহী-৩ এ কে এম মতিউর রহমান মন্টু ও শফিকুল হক মিলন, রাজশাহী-৪ মো. আবু হেনা, মো. নুরুজ্জামান খান মনির, রাজশাহী-৫ নাদিম মোস্তফা ও অধ্যাপক নজরুল ইসলাম মন্ডল, রাজশাহী-৬ আবু সাঈদ চান, নওগাঁ-১ আসনে মোস্তাফিজুর রহমান ও ড. মোহাম্মদ, নওগাঁ-২ আসনে শামসুজ্জোহা ও খাজা নাজিবুল্লাহ, নওগাঁ-৩ আসনে আরেফিন সিদ্দিকী ও রবিউল আলম, নওগাঁ-৪ আসনে শামসুল আলম প্রামাণিক ও ইকরামুল বারি টিপু, নওগাঁ-৫ আসনে জাহিদুল ভুলু ও নজরুল হক, নওগাঁ-৬ আসনে রেজাউল ইসলাম ও আলমগীর কবির, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে শাহজাহান মিয়া ও বেলালি বাকি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে আমিনুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে আবদুল ওয়াহেদ ও হারুন অর রশিদ, নাটোর-১ তাইফুল ইসলাম টিপু ও অধ্যাপক কামরুন নাহার শিরিন, নাটোর-২ রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু ও সাবিনা ইয়াসমিন ছবি, নাটোর-৩ (সিংড়া) দাউদ আর মাহমুদ ও অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন আনু, নাটোর-৪ (গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম) আবদুল আজিজ, জয়পুরহাট-১ আসনে মমতাজ মন্ডল, ফয়সাল আলিম ও ফজলুর রহমান, জয়পুরহাট-২ আসনে খলিলুর রহমান ও গোলাম মোস্তফা, সিরাজগঞ্জ-১ নাজমুল হাসান তালুকদার রানা, সিরাজগঞ্জ-২ ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও রুমানা মাহমুদ, সিরাজগঞ্জ-৩ আব্দুল মান্নান তালুকদার ও সাইফুল ইসলাম শিশির, সিরাজগঞ্জ-৫ মেজর (অব.) আব্দুল আল মামুন ও আমিরুল ইসলাম আলিম, সিরাজগঞ্জ-৬ ড. এ এ মুহিত, পাবনা-২ একেএম সেলিম রেজা হাবিব, পাবনা-৩ কেএম আনোয়ারুল ইসলাম, পাবনা-৪ হাবিবুর রহমান হাবিব ও পাবনা-৫ অ্যাডভোকেট শামছুর রহমান শিমুল বিশ^াস। : দেশব্যাপী প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি মনোনীত জাতীয় সংসদ সদস্য-৮০, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে ধানের শীষের এমপি প্রার্থী ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির উপ-কোষাধ্যক্ষ, চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির ১নং সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক, বিজিএমই’র সহ-সভাপতি, বিশিষ্ট শিল্পপতি আলহাজ¦ মাহমুদ হাসান খান বাবু চুয়াডাঙ্গা, দামুড়হুদা ও জীবননগরে পৃথক-পৃথক ভাবে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। গতকাল বুধবার পৃথক-পৃথক ভাবে বেলা ১২ টায় জীবননগর উপজেলা সহকারী রির্টানিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম-এর নিকট, বিকাল ২ টায় দামুড়হুদা উপজেলা সহকারী রির্টানিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রফিকুল হাসান এর নিকট ও বিকাল ৪ টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা রির্টানিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাসের নিকট মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। চুয়াডাঙ্গায় মনোনয়ন পত্র দাখিল কালিন সময়ে প্রার্থী সহ ৭ জন তার সাথে ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সাবেক এমপি হাবিবুর রহমান হবি, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হাজী লিয়াকত আলী শাহ, জেলা বিএনপির সাবেক নেতা ও দর্শনা পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান খাজা আবুল হাসনাত, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোকাররম হোসেন, বেগমপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আহম্মেদ আলী, বেগমপুর ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আব্দার আলী, তিতুদহ ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আবুল হাশেম টোটন। জীবননগরে মনোনয়ন পত্র দাখিল কালিন সময়ে প্রার্থী সহ ৭ জন তার সাথে ছিলেন, জীবননগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আক্তারুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ও আন্দুলবাড়ীয়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খান খোকন, সহ-সভাপতি ও উথলী ইউপির চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা মহিলা দলের সভনেত্রী ও উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা আক্তার রিনি, জীবননগর পৌর বিএনপির সভাপতি শাহজাহান কবির, সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান ডাবলু, বাঁকা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কামাল উদ্দীন সিদ্দিকী। : ঠাকুরগাঁও : ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি জানান, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, খালেদা জিয়াকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না দেয়া সরকারের চক্রান্তের প্রতিফলন হয়েছে এই রায়ের মধ্য দিয়ে। : এ ধরনের রায় জনগণ মেনে নিবে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে এ ধরনের রায় দুরভিসন্ধি। গণতন্ত্র রক্ষায় ও খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে নির্বাচনে অংশ নেয়া হচ্ছে, এ জন্য ঠাকুরগাঁও-১ আসন ছাড়াও বগুড়া-৬ আসনে তিনি এবার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ঠাকুরগাঁও-১, ঠাকুরগাঁও-২ ও ঠাকুরগাঁও-৩ আসন থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ২৬ জন। : গতকাল বুধবার দুপুরে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন ও বিকালে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। : এছাড়া ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি থেকে অ্যাডভোকেট ইমরান হোসেন চৌধুরী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকে মো. আব্দুল জব্বার, ইসলামী ঐক্যজোট থেকে মো. রফিকুল ইসলাম, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) থেকে অ্যাডভোকেট বলরাম গুহ ঠাকুরতা। : এদিকে ঠাকুরগাঁও-২ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ৭ জন। এরা হলেন- আওয়ামী লীগ থেকে আলহাজ দবিরুল ইসলাম, বিএনপি হতে আব্দুল সালাম, টিএম মাহবুবুর রহমান, মো. জুলফিকার মর্তুজা চৌধুরী তুলা, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক নেতা (স্বতন্ত্র) থেকে মো. আব্দুল হাকিম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ হতে মো. রেজাউল করিম, জাকের পার্টি থেকে মো. সামসুজ্জোহা। : ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ১৩ জন। এরা হলেন- বিএনপি থেকে জাহিদুর রহমান, জাতীয় পার্টি থেকে হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি হতে ইয়াসিন আলী, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি থেকে প্রভাত সমীর শাহজাহান আলম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে থেকে নাজিম উদ্দীন, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) থেকে মো. এনামুল হক, স্বতন্ত্র হিসেবে গোপাল চন্দ্র রায়, স্বতন্ত্র হিসেবে আব্দুল জলিল, স্বতন্ত্র হিসেবে আছির উদ্দীন, ন্যাশনাল পিপল্স পার্টি (এনপিপি) থেকে শাফি আল আসাদ, স্বতন্ত্র হিসেবে ইমদাদুল হক ও স্বতন্ত্র হিসেবে রাজেন্দ্র নাথ রায়, বিকল্পধারা বাংলাদেশ থেকে এসএম খলিলুর রহমান। : সিলেট : সিলেট অফিস জানায়, নিখোঁজ বিএনপি নেতা এম ইলিয়াস আলীর মা সূর্যবান বিবির আশীর্বাদ নিয়ে সিলেট-২ আসনে একসঙ্গে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ইলিয়াস-পতœী তাহসিনা রুশদির লুনা ও তার ছেলে আবরাব ইলিয়াস অর্ণব। গতকাল বুধবার বিকাল সোয়া ৩টার দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা অমিতাভ পরাগ তালুকদারের কাছে তারা মনোনয়নপত্র জমা দেন। : তাহসিনা রুশদি লুনা ও আবরাব ইলিয়াস অর্ণব বিএনপি থেকে মনোনয়নের চিঠি পেয়েছেন। তবে এ আসনে নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অনুসারে একজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। : মনোনয়নপত্র জমাদানের সময় লুনা ও অর্ণবের সাথে সিলেট জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও বিশ্বনাথ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সুহেল আহমদ চৌধুরী, বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপির সভাপতি জালাল উদ্দিন, ওসমানীনগর বিএনপির সভাপতি সৈয়দ মোতাহির আলী, বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক লিলু মিয়া, নিখোঁজ বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীর ছোট ভাই আছকির আলী, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক হাজী আবদুল হাই, বশির আহমদ, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ নূর উদ্দিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান বেগম স্বপ্না শাহিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। : শেরপুর : শেরপুর প্রতিনিধি জানান, শেরপুর জেলার ৩টি আসনে বিএনপি মনোনয়নের চিঠিপ্রাপ্ত ৬ জন, আওয়ামী লীগের মনোনীত ৩ জন, জাতীয় পার্টির ২ জন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কারাবন্দি আলহাজ মো. হযরত আলীর পক্ষে তার স্ত্রী এবং তার মেয়ে ডা. সানজিলা জেবরিন প্রিয়াংকাও মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। এ সময় প্রিয়াঙ্কা বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তার বাবার মুক্তির জন্য হলেও এ আসনের মানুষ ধানের শীষকে বিজয়ী করবে। শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক তথ্যসচিব ব্যারিস্টার হায়দার আলী, কেন্দ্রীয় নেতা প্রকৌশলী ফাহিম চৌধুরী ও নালিতাবাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান মোখলেছুর রহমান রিপন, শেরপুর-৩ (শ্রীবরদী-ঝিনাইগাতী) আসনে জেলা বিএনপির সভাপতি মাহমুদুল হক রুবেল ও মেজর (অব) মাহমুদুল হক মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। : এছাড়া জেলা আ’লীগের সভাপতি ও জাতীয় সংসদের হুইপ আতিউর রহমান আতিক শেরপুর-১, শেরপুর-২ এ কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, শেরপুর ৩-এ আ’লীগের বর্তমান এমপি প্রকৌশলী ফজলুল হক চান মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। : জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ইলিয়াছ উদ্দিন শেরপুর-১-এ শেরপুর-৩-এ নাছির উদ্দিন বাদল মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। : যশোর : যশোর অফিস জানায়, যশোরে মনোনয়নপত্র দাখিলকারীরা হচ্ছেন যশোর-১ শেখ আফিল উদ্দিন (আ’লীগ), মফিকুল ইসলাম তৃপ্তি (বিএনপি), আবুল হাসান জহির (বিএনপি), আজিজুর রহমান (স্বতন্ত্র)। : যশোর-২ মেজর জেনারেল (অব) মো. নাসির উদ্দীন (আ’লীগ), মাওলানা শহিদুল ইসলাম ইনসাফি (ইসলামী ঐক্যজোট), অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম মনির (স্বতন্ত্র), মুহাদ্দীস আবু সাঈদ (জামায়াত), অ্যাডভোকেট ইসহাক (বিএনপি), সাবিরা নাজমুল মুন্নি (বিএনপি), অ্যাডভোকেট এনামুল হক (ন্যাপ)। : যশোর-৩ কাজী নাবিল আহমেদ (আ’লীগ), অনিন্দ্য ইসলাম অমিত (বিএনপি), এডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু (বিএনপি), বিপ্লব আজাদ (জেএসডি), জাহাঙ্গীর হোসেন (জাপা), প্রশান্ত বিশ্বাস (বিএনএফ), এডভোকেট রবিউল আলম (জাসদ, ইনু), শাহীন চাকলাদার (আ’লীগ), মারুফ হাসান কাজল (বিকল্পধারা)। : যশোর-৪ শ্রী রনজিত কুমার রায় (আ’লীগ), এডভোকেট জহিরুল ইসলাম (জাপা), ইকবাল কবির জাহিদ (ওয়ার্কার্স পার্টি), মো. আব্দুস সালাম (জেএসডি, রব), লে. কমান্ডার (অব) সাব্বির আহমেদ (জাপা), নাজিম উদ্দীন আল আজাদ (বিএলডিপি), ইঞ্জিনিয়ার টিএস আয়উব (বিএনপি), তানিয়া রহমান (বিএনপি), ফরায়েজী মতিয়ার রহমান, সুকৃতি মন্ডল (ঐক্যফ্রন্ট)। : যশোর-৫ : স্বপন ভট্টাচার্য (আ’লীগ), নিজাম উদ্দীন অমিত (জাগপা), মুফতি ওয়াক্কাস (জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম), গাজী এনামুল হক (জামায়াত), এডভোকেট শহীদ ইকবাল (বিএনপি), কামরুল হাসান বারী (আ’লীগ, স্বতন্ত্র)। : যশোর-৬ ইসমাত আরা সাদেক (আ’লীগ), মাওলানা ইউসুফ আলী বিশ্বাস (ইসলামী আন্দোলন), আবুল হোসেন আজাদ (বিএনপি), অমেলেন্দু দাস অপু (বিএনপি), আব্দুস সামাদ বিশ্বাস (বিএনপি), শেখ শাহিদুজ্জামান (জাকের পার্টি), নুরুল ইসলাম খোকন (সতন্ত্র), প্রশান্ত বিশ্বাস (বিএনএফ), অধ্যাপক মোক্তার আলী (জামায়াত), শাহীন চাকলাদার (আ’লীগ), এডভোকেট মাহাবুব আলম বাচ্চু (জাপা)। : চাঁপাইনবাবগঞ্জ: চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনটি আসনে ২৫ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক প্রার্থী রয়েছে বিএনপির। তিন আসনে এ দলের মোট ৬ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক এ জেড এম নুরুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। : চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ (শিবগঞ্জ) আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ৭ জন। এদের মধ্যে সামিল উদ্দীন আহমেদ শিমুল (আওয়ামী লীগ), অধ্যাপক শাহজাহান মিঞা (বিএনপি), বেলাল ই বাকি ইদ্রিশী (বিএনপি), শাহীন শওকত (বিএনপি বিদ্রোহী), নুরুল ইসলাম জেন্টু (বিএনএফ), মনিরুল ইসলাম মনিউর (ইসলামী শাসন আন্দোলন), নবাব মো. সামসুল হুদা (স্বতন্ত্র)। : চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে মোট ১০ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এদের মধ্যে মুহা. জিয়াউর রহমান (আওয়ামী লীগ), গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস (আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী স্বতন্ত্র), আমিনুল ইসলাম (বিএনপি), নুরুল ইসলাম সেন্টু, (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), ফেরদৌস ইসলাম (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), ইব্রাহিম খলিল (ইসলামী শাসন আন্দোলন), ইয়াহহিয়া খালেদ (জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র), হেলাল-ই-আজম (জাসদ), তৈয়ব আলী (স্বতন্ত্র), খুরশিদ আলম বাচ্চু (স্বতন্ত্র)। : চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ৮ জন। এদের মধ্যে আব্দুল ওদুদ (আওয়ামী লীগ), হারুনুর রশীদ (বিএনপি), আব্দুল ওয়াহেদ (বিএনপি), নুরুল ইসলাম বুলবুল (জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র), আব্দুল কাদের (ইসলামী শাসন আন্দোলন), মনিরুজ্জামান মনির (জাসদ), কামরুজ্জামান (বিএনএফ), বাবুল হোসেন (জাকের পার্টি)। : নারায়ণগঞ্জ : স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ জানান, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জের ৫টি সংসদীয় আসনে বিএনপিসহ মোট ৫৮ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তবে চমক ছিল নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে। এ আসনটিতে আ’লীগ প্রার্থী প্রভাবশালী শামীম ওমসানের বিপরীতে শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রমিক উন্নয়ন ও কল্যাণবিষয়ক সম্পাদক কাউসার আহমেদ পলাশ স্বতন্ত্র হিসেবে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। পলাশ একই সঙ্গে নারায়ণগঞ্জের ৭৪টি শ্রমিক সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় নেতা এবং ফেডারেশন অব গার্মেন্ট ওয়ার্কার্সের কার্যকরী কমিটির সভাপতি। : এদিকে নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসন থেকে মোট ৫৮ জন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেছেন। এর মধ্যে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) থেকে ৮ জন, নারায়ণগঞ্জ-২ (আড়াইহাজার) থেকে ৮ জন, নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁও) থেকে ১৫ জন, নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) থেকে ১৫ জন এবং নারায়ণগঞ্জ-৫ (শহর-বন্দর) থেকে ১২ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিভিন্ন দল থেকে। : নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) বিএনপি থেকে কাজী মনিরুজ্জামান মনির, অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার ও মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু। আ’লীগ থেকে গাজী গোলাম দস্তগীর। মনিরুজ্জামান সিপিবি, ইসলামী আন্দোলনের মো. ইমদাদুল্লাহ, মাহফুজুর রহমান জাকের পার্টি ও জাতীয় পার্টির আজব খান। : নারায়ণগঞ্জ-২ (আড়াইহাজার) বিএনপি থেকে আতাউর রহমান খান আঙ্গুর, নজরুল ইসলাম আজাদ ও মাহামুদুর রহমান সুমন। আ’লীগ থেকে নজরুল ইসলাম বাবু। সিপিবি’র হাফিজুল ইসলাম, জাকের পার্টির মুরাদ হোসেন জামাল, ইসলামী আন্দোলনের নাছির উদ্দিন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আবু হানিফ হৃদয় মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। : নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁও) বিএনপির আজহারুল ইসলাম মান্নান, স্বতন্ত্র ইঞ্জিনিয়ার শফিকুল ইসলাম। মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টির লিয়াকত হোসেন খোকা, শাহাবুদ্দীন ভূঁইয়া বিএনএফ, স্বতন্ত্র কাজী নজরুল ইসলাম টিটু, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের মজিবুর রহমান মানিক, সিপিবির আবদুস সালাম বাবুল, বিএনএফ-এর শাহাবুদ্দিন ভূঁইয়া, জাকের পার্টির মোস্তফা আমির ফয়সাল ও মুরাদ হোসেন জামাল, স্বতন্ত্র হিসেবে আ’লীগ নেতা সাবেক এমপি আবদুল্লাহ আল কায়সার হাসনাত, তার চাচা মোশারফ হোসেন, এরশাদের পালিত কন্যা ও কেন্দ্রীয় মহিলা পার্টির সাধারণ সম্পাদক অনন্যা হুসেইন মৌসুমী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা সানাউল্লাহ নূরী, গণফ্রন্টের মো. সিরাজুল হক। এদিকে সোনারগাঁও থানা বিএনপির সভাপতি খন্দকার �দিনকাল রিপোর্ট :

শেয়ার করুন