গত বছর এই সময় চালের বাজার অস্থিতিশীল ছিল। সুনামগঞ্জের হাওরে বন্যার অজুহাতে গত বছরের এই সময় সব ধরনের চালের দাম বাড়ে কেজি প্রতি ১০ থেকে ১৮ টাকা। সারা বছর নানা চড়াই উৎরাই পেরিয়ে চালের দাম এখন অনেকটাই নাগালের মধ্যে।
এ বছর চালের বাজার স্থিতিশীল ছিল। গত কয়েকদিনে চালের দাম কমেছে দুই থেকে চার টাকা পর্যন্ত। মিনিকেট চালের দাম আগে ছিল ৫৪ থেকে ৫৬ টাকা। এখন মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে দাম ৫০ থেকে ৫২ টাকা।
ব্যবসায়ীরা জানান সরকারি মজুদ শক্তিশালী করা হলে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে চালের দাম বৃদ্ধিতে অবৈধ সিন্ডিকেটের প্রভাব ফেলতে পারবে না। বিক্রেতাদের অভিযোগ, চালের বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে ব্যবসায়ীদের বড় একটি সিন্ডিকেট। আর এই সিন্ডিকেট ভাঙতে বাড়াতে হবে সরকারি মজুদের পরিমাণ।
ইলিশের দাম কমেছে প্রতি পিস ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। এছাড়া বাজারের অন্যান্য মাছের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। গরু, খাসী এবং ছাগলের মাংসের দাম আগের মতোই রয়েছে। তবে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজি প্রতি বেড়েছে ১০ টাকা।
গত সপ্তাহের তুলনায় কিছু সবজির দাম কমেছে। আর কিছু সবজির দাম স্থিতিশীল রয়েছে। পটলের দাম কেজি প্রতি কমেছে ১০ টাকা। মুলার দাম কমেছে ৫ টাকা। এছাড়া শশা, টমেটো, ঝিঙ্গা, লাউ অন্যান্য সবজির দাম আগের মতোই রয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক :