ক্ষতিগ্রস্ত যে কেউ বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবেন

0
168
Print Friendly, PDF & Email

পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়ন বাতিল ও কানাডিয়ান আদালতে মামলার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত যে কেউ বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আমার কার্যালয়ে এসে সব সময় হুমকি দিত_ ইউনূসকে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদ থেকে সরানো হলে পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন বন্ধ হয়ে যাবে। যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কেও ভয় দেখানো হয়েছিল। বলা হয়েছিল_ ইউনূসকে এমডি পদ থেকে সরালে অর্থায়ন বন্ধ ছাড়াও অসুবিধা হবে। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানাচ্ছি, দীর্ঘ যন্ত্রণার পর কানাডিয়ান আদালতের রায়ে আমরা ন্যায় বিচার পেয়েছি। মিউনিখের হোটেল ম্যারিয়টে শুক্রবার জার্মানি আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ৫৩তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে শেখ হাসিনা সেখানে অবস্থান করছেন। খবর বাসস ও বিডিনিউজের।

খালেদা জিয়াকে ছাড়া নির্বাচন হতে পারবে না বলে বিএনপির

হুঁশিয়ারির প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ওই সভায় শেখ হাসিনা আরও বলেন, আদালতে দোষী প্রমাণিত হলে তার শাস্তি হবেই। একটা চোর, এতিমের টাকা যে চুরি করে খায়; তাকে রক্ষার জন্য নির্বাচন হতে দেবে না। কত আবদারের, আহ্লাদের কথা। এত আহ্লাদ যখন, তখন গরিবের টাকা কয়টা দিয়ে দিলেই হতো।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ সভাপতি অনীল দাশগুপ্ত ও সাধারণ সম্পাদক এমএ গনি চৌধুরী, জার্মানি আওয়ামী লীগ সভাপতি বশিরুল হক সাবু প্রমুখ।

দুপুরে শুরু হওয়া মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানসহ সাড়ে চারশ’ প্রতিনিধি এতে অংশ নিচ্ছেন। মিউনিখের বাইরিশার হফ হোটেলের কনফারেন্স হলে নিরাপত্তা সম্মেলনের উদ্বোধন করেন এর চেয়ারম্যান ভুল্ফগ্যাং ইশিংগার। উদ্বোধনীতে শেখ হাসিনা ছাড়াও নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী, পোল্যান্ড, আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট, যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিস এবং রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। জাতিসংঘের মহাসচিব ছাড়াও ন্যাটো, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, গ্রিন পিস ও ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিনিধিরাও এ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন।

প্রধানমন্ত্রী পরে সম্মেলনে যোগ দেওয়া রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানদের সম্মানে মিউনিখের মেয়রের দেওয়া নৈশভোজে অংশ নেন। আজ শনিবার জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক ও জার্মান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দেওয়া মধ্যাহ্নভোজে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা। পরে একটি প্যানেল আলোচনায় অংশ নেবেন তিনি।

স্থানীয় সময় গতকাল সকাল ৬টায় মিউনিখ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পেঁৗছান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তাকে স্বাগত জানান জার্মানিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ইমতিয়াজ আহমেদ। বিমানবন্দর থেকে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর বিশেষ নিরাপত্তায় মিউনিখ ম্যারিয়ট হোটেলে পেঁৗছলে জার্মানি আওয়ামী লীগ এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা দলীয় নেতাকর্মীরা শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব কামালউদ্দিন আহমেদ ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এই সফরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছেন। মিউনিখ থেকে আজ রাতে দেশের উদ্দেশে রওনা হবেন শেখ হাসিনা। আবুধাবিতে ৬ ঘণ্টার যাত্রাবিরতি শেষে আগামীকাল রোববার রাতে তার ঢাকা পেঁৗছার কথা।

পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়ন বাতিল ও কানাডিয়ান আদালতে মামলার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত যে কেউ বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আমার কার্যালয়ে এসে সব সময় হুমকি দিত_ ইউনূসকে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদ থেকে সরানো হলে পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন বন্ধ হয়ে যাবে। যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কেও ভয় দেখানো হয়েছিল। বলা হয়েছিল_ ইউনূসকে এমডি পদ থেকে সরালে অর্থায়ন বন্ধ ছাড়াও অসুবিধা হবে। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানাচ্ছি, দীর্ঘ যন্ত্রণার পর কানাডিয়ান আদালতের রায়ে আমরা ন্যায় বিচার পেয়েছি। মিউনিখের হোটেল ম্যারিয়টে শুক্রবার জার্মানি আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ৫৩তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে শেখ হাসিনা সেখানে অবস্থান করছেন। খবর বাসস ও বিডিনিউজের।

খালেদা জিয়াকে ছাড়া নির্বাচন হতে পারবে না বলে বিএনপির

হুঁশিয়ারির প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ওই সভায় শেখ হাসিনা আরও বলেন, আদালতে দোষী প্রমাণিত হলে তার শাস্তি হবেই। একটা চোর, এতিমের টাকা যে চুরি করে খায়; তাকে রক্ষার জন্য নির্বাচন হতে দেবে না। কত আবদারের, আহ্লাদের কথা। এত আহ্লাদ যখন, তখন গরিবের টাকা কয়টা দিয়ে দিলেই হতো।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ সভাপতি অনীল দাশগুপ্ত ও সাধারণ সম্পাদক এমএ গনি চৌধুরী, জার্মানি আওয়ামী লীগ সভাপতি বশিরুল হক সাবু প্রমুখ।

দুপুরে শুরু হওয়া মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানসহ সাড়ে চারশ’ প্রতিনিধি এতে অংশ নিচ্ছেন। মিউনিখের বাইরিশার হফ হোটেলের কনফারেন্স হলে নিরাপত্তা সম্মেলনের উদ্বোধন করেন এর চেয়ারম্যান ভুল্ফগ্যাং ইশিংগার। উদ্বোধনীতে শেখ হাসিনা ছাড়াও নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী, পোল্যান্ড, আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট, যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিস এবং রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। জাতিসংঘের মহাসচিব ছাড়াও ন্যাটো, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, গ্রিন পিস ও ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিনিধিরাও এ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন।

প্রধানমন্ত্রী পরে সম্মেলনে যোগ দেওয়া রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানদের সম্মানে মিউনিখের মেয়রের দেওয়া নৈশভোজে অংশ নেন। আজ শনিবার জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক ও জার্মান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দেওয়া মধ্যাহ্নভোজে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা। পরে একটি প্যানেল আলোচনায় অংশ নেবেন তিনি।

স্থানীয় সময় গতকাল সকাল ৬টায় মিউনিখ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পেঁৗছান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তাকে স্বাগত জানান জার্মানিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ইমতিয়াজ আহমেদ। বিমানবন্দর থেকে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর বিশেষ নিরাপত্তায় মিউনিখ ম্যারিয়ট হোটেলে পেঁৗছলে জার্মানি আওয়ামী লীগ এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা দলীয় নেতাকর্মীরা শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব কামালউদ্দিন আহমেদ ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এই সফরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছেন। মিউনিখ থেকে আজ রাতে দেশের উদ্দেশে রওনা হবেন শেখ হাসিনা। আবুধাবিতে ৬ ঘণ্টার যাত্রাবিরতি শেষে আগামীকাল রোববার রাতে তার ঢাকা পেঁৗছার কথা। – See more at: http://bangla.samakal.net/2017/02/18/271034#sthash.dzFZ5J4J.dpuf

পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়ন বাতিল ও কানাডিয়ান আদালতে মামলার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত যে কেউ বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আমার কার্যালয়ে এসে সব সময় হুমকি দিত_ ইউনূসকে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদ থেকে সরানো হলে পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন বন্ধ হয়ে যাবে। যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কেও ভয় দেখানো হয়েছিল। বলা হয়েছিল_ ইউনূসকে এমডি পদ থেকে সরালে অর্থায়ন বন্ধ ছাড়াও অসুবিধা হবে। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানাচ্ছি, দীর্ঘ যন্ত্রণার পর কানাডিয়ান আদালতের রায়ে আমরা ন্যায় বিচার পেয়েছি। মিউনিখের হোটেল ম্যারিয়টে শুক্রবার জার্মানি আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ৫৩তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে শেখ হাসিনা সেখানে অবস্থান করছেন। খবর বাসস ও বিডিনিউজের।

খালেদা জিয়াকে ছাড়া নির্বাচন হতে পারবে না বলে বিএনপির

হুঁশিয়ারির প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ওই সভায় শেখ হাসিনা আরও বলেন, আদালতে দোষী প্রমাণিত হলে তার শাস্তি হবেই। একটা চোর, এতিমের টাকা যে চুরি করে খায়; তাকে রক্ষার জন্য নির্বাচন হতে দেবে না। কত আবদারের, আহ্লাদের কথা। এত আহ্লাদ যখন, তখন গরিবের টাকা কয়টা দিয়ে দিলেই হতো।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ সভাপতি অনীল দাশগুপ্ত ও সাধারণ সম্পাদক এমএ গনি চৌধুরী, জার্মানি আওয়ামী লীগ সভাপতি বশিরুল হক সাবু প্রমুখ।

দুপুরে শুরু হওয়া মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানসহ সাড়ে চারশ’ প্রতিনিধি এতে অংশ নিচ্ছেন। মিউনিখের বাইরিশার হফ হোটেলের কনফারেন্স হলে নিরাপত্তা সম্মেলনের উদ্বোধন করেন এর চেয়ারম্যান ভুল্ফগ্যাং ইশিংগার। উদ্বোধনীতে শেখ হাসিনা ছাড়াও নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী, পোল্যান্ড, আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট, যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিস এবং রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। জাতিসংঘের মহাসচিব ছাড়াও ন্যাটো, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, গ্রিন পিস ও ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিনিধিরাও এ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন।

প্রধানমন্ত্রী পরে সম্মেলনে যোগ দেওয়া রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানদের সম্মানে মিউনিখের মেয়রের দেওয়া নৈশভোজে অংশ নেন। আজ শনিবার জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক ও জার্মান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দেওয়া মধ্যাহ্নভোজে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা। পরে একটি প্যানেল আলোচনায় অংশ নেবেন তিনি।

স্থানীয় সময় গতকাল সকাল ৬টায় মিউনিখ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পেঁৗছান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তাকে স্বাগত জানান জার্মানিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ইমতিয়াজ আহমেদ। বিমানবন্দর থেকে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর বিশেষ নিরাপত্তায় মিউনিখ ম্যারিয়ট হোটেলে পেঁৗছলে জার্মানি আওয়ামী লীগ এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা দলীয় নেতাকর্মীরা শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব কামালউদ্দিন আহমেদ ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এই সফরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছেন। মিউনিখ থেকে আজ রাতে দেশের উদ্দেশে রওনা হবেন শেখ হাসিনা। আবুধাবিতে ৬ ঘণ্টার যাত্রাবিরতি শেষে আগামীকাল রোববার রাতে তার ঢাকা পেঁৗছার কথা। – See more at: http://bangla.samakal.net/2017/02/18/271034#sthash.dzFZ5J4J.dpuf

শেয়ার করুন