তোরেস-কর্তুয়া: লড়াইটা নিজেদের সঙ্গেই!

0
141
Print Friendly, PDF & Email

ফার্নান্দো তোরেস আর থিবো কর্তুয়া। আজ চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে একজন খেলতে নামবেন পুরোনো ক্লাবের বিপক্ষে অপরজন খেলবেন নিজের বিপক্ষেই।
তোরেসের ব্যাপারটা জানাই। কর্তুয়ার বিষয়টিও জেনে গেছেন অনেকে। তোরেস এক সময় খেলেছেন অ্যাটলেটিকোতে। আর কাগজে-কলমে কর্তুয়া এখনো চেলসিরই খেলোয়াড়।
স্টামফোর্ড ব্রিজের ডাগ আউটে বসিয়ে না রেখে চেলসি কর্তুয়াকে ধার দিয়েছে অ্যাটলেটিকোকে। আরও বড় পরিসরের হাতছানিতে তোরেস ভিসেন্তে কালদেরন ছেড়ে অ্যানফিল্ড ঘুরে, এখন আছেন স্টামফোর্ড ব্রিজে।
তোরেস আজ কালদেরনে খেলতে নামলে স্বাদ পাবেন নিজের ঘরের মাঠে খেলারই। তিনি আবার এখানেই ফিরতে পারেন—এমন গুজব নাকি চাউর বেশ কিছুদিন ধরেই। এমন অবস্থায় কালদেরনে তোরেস আজ কেমন অভ্যর্থনা পান, দেখার বিষয় এখন সেটাই।
বেলজিয়ামের তরুণ গোলরক্ষক কর্তুয়া আজ চেলসির বিপক্ষে মাঠে নামতে পারবেন কি না, এ নিয়ে ছিল যথেষ্ট অনিশ্চয়তা। কারণ ধারের শর্ত নাকি ছিল তাঁকে চেলসির বিপক্ষে মাঠে নামানো যাবে না। তবে উয়েফার হস্তক্ষেপে কর্তুয়া আজ মাঠে নামবেন এবং খেলতে নামবেন এমন একটি ক্লাবের বিপক্ষে কাগজে-কলমে যে ক্লাবে তিনি আছেন অ্যাটলেটিকোয় খেলার পরেও।
কর্তুয়া নাকি চেলসির সমর্থকও। তবে আজকের ম্যাচে এসব নিয়ে না ভেবে তিনি নিখাঁদ পেশাদারি ফুটবলার, ‘হ্যাঁ, আমি চেলসির সমর্থক। তবে আজ নই। পরের ম্যাচেও নই। এই দুটো ম্যাচ জিতে পরে চেলসির সমর্থন নিয়ে ভাবা যাবে। এই দুটো ম্যাচে আমি একেবারেই পেশাদারি ফুটবলার, যে সব সময় জিততে চায়।’
নিজের ক্লাবের বিপক্ষে খেলতে নেমে কর্তুয়া যদি উজ্জীবিত হয়ে থাকেন, তাহলে তোরেসকে আবারও কাছে পেয়ে উত্তেজিত খোদ অ্যাটলেটিকো ফুটবলাররাই। দলের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার কেকে দলের হয়ে উচ্ছ্বাসটা প্রকাশ করেছেন, ‘তোরেস আমার অনুপ্রেরণা। আমি নিশ্চিত অ্যাটলেটিকো সমর্থকেরাও ওকে দারুণ অভ্যর্থনা জানাবে। ওকে আমি স্পেন দলের হয়ে বিশ্বকাপের জন্য শুভ কামনা জানাচ্ছি, তবে অবশ্য পরের দুটো ম্যাচের জন্য নয়।’
অভিজ্ঞতার দিক দিয়ে চেলসির তুলনায় যথেষ্ট পিছিয়ে অ্যাটলেটিকো। যদিও স্প্যানিশ লা লিগায় রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনাকে পেছনে ফেলে লিগ জয়ের লড়াইয়ে অনেকটাই এগিয়ে আছে অ্যাটলেটিকো। তবে অভিজ্ঞতার ব্যাপারটি ধরে নিয়েই আজ চেলসির বিপক্ষে যথেষ্ট সতর্ক অ্যাটলেটিকো কোচ ডিয়েগো সিমিওনে, ‘এটা সেমিফাইনাল। খুব কঠিন ম্যাচ। এখানে বিশেষভাবেই নিজেদের মেলে ধরতে হবে। একটি নির্দিষ্ট ইউনিট হিসেবে খেলতে হবে। দলগত পারফরম্যান্সটাই হবে বিশেষ কিছু। ফলাফল নির্ধারক।’
দুটো দলই কিন্তু অনেকটা একই ধরনের। দুই দলই রক্ষণকে আঁটসাঁট করে দুই উইং ব্যবহার করতে পছন্দ করে। ব্যাপারটা মাথায় রাখতে চান সিমিওনে, ‘আমি জানি চেলসি ও অ্যাটলেটিকো একই ধরনের দল। রক্ষণ ভালো হওয়ার জন্য আমরা দুই দলই কম গোল খাই। চেলসি অভিজ্ঞ দল। ওদের সম্মান ও সমীহের চোখে না দেখে উপায় নেইফার্নান্দো তোরেস আর থিবো কর্তুয়া। আজ চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে একজন খেলতে নামবেন পুরোনো ক্লাবের বিপক্ষে অপরজন খেলবেন নিজের বিপক্ষেই।
তোরেসের ব্যাপারটা জানাই। কর্তুয়ার বিষয়টিও জেনে গেছেন অনেকে। তোরেস এক সময় খেলেছেন অ্যাটলেটিকোতে। আর কাগজে-কলমে কর্তুয়া এখনো চেলসিরই খেলোয়াড়।
স্টামফোর্ড ব্রিজের ডাগ আউটে বসিয়ে না রেখে চেলসি কর্তুয়াকে ধার দিয়েছে অ্যাটলেটিকোকে। আরও বড় পরিসরের হাতছানিতে তোরেস ভিসেন্তে কালদেরন ছেড়ে অ্যানফিল্ড ঘুরে, এখন আছেন স্টামফোর্ড ব্রিজে।
তোরেস আজ কালদেরনে খেলতে নামলে স্বাদ পাবেন নিজের ঘরের মাঠে খেলারই। তিনি আবার এখানেই ফিরতে পারেন—এমন গুজব নাকি চাউর বেশ কিছুদিন ধরেই। এমন অবস্থায় কালদেরনে তোরেস আজ কেমন অভ্যর্থনা পান, দেখার বিষয় এখন সেটাই।
বেলজিয়ামের তরুণ গোলরক্ষক কর্তুয়া আজ চেলসির বিপক্ষে মাঠে নামতে পারবেন কি না, এ নিয়ে ছিল যথেষ্ট অনিশ্চয়তা। কারণ ধারের শর্ত নাকি ছিল তাঁকে চেলসির বিপক্ষে মাঠে নামানো যাবে না। তবে উয়েফার হস্তক্ষেপে কর্তুয়া আজ মাঠে নামবেন এবং খেলতে নামবেন এমন একটি ক্লাবের বিপক্ষে কাগজে-কলমে যে ক্লাবে তিনি আছেন অ্যাটলেটিকোয় খেলার পরেও।
কর্তুয়া নাকি চেলসির সমর্থকও। তবে আজকের ম্যাচে এসব নিয়ে না ভেবে তিনি নিখাঁদ পেশাদারি ফুটবলার, ‘হ্যাঁ, আমি চেলসির সমর্থক। তবে আজ নই। পরের ম্যাচেও নই। এই দুটো ম্যাচ জিতে পরে চেলসির সমর্থন নিয়ে ভাবা যাবে। এই দুটো ম্যাচে আমি একেবারেই পেশাদারি ফুটবলার, যে সব সময় জিততে চায়।’
নিজের ক্লাবের বিপক্ষে খেলতে নেমে কর্তুয়া যদি উজ্জীবিত হয়ে থাকেন, তাহলে তোরেসকে আবারও কাছে পেয়ে উত্তেজিত খোদ অ্যাটলেটিকো ফুটবলাররাই। দলের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার কেকে দলের হয়ে উচ্ছ্বাসটা প্রকাশ করেছেন, ‘তোরেস আমার অনুপ্রেরণা। আমি নিশ্চিত অ্যাটলেটিকো সমর্থকেরাও ওকে দারুণ অভ্যর্থনা জানাবে। ওকে আমি স্পেন দলের হয়ে বিশ্বকাপের জন্য শুভ কামনা জানাচ্ছি, তবে অবশ্য পরের দুটো ম্যাচের জন্য নয়।’
অভিজ্ঞতার দিক দিয়ে চেলসির তুলনায় যথেষ্ট পিছিয়ে অ্যাটলেটিকো। যদিও স্প্যানিশ লা লিগায় রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনাকে পেছনে ফেলে লিগ জয়ের লড়াইয়ে অনেকটাই এগিয়ে আছে অ্যাটলেটিকো। তবে অভিজ্ঞতার ব্যাপারটি ধরে নিয়েই আজ চেলসির বিপক্ষে যথেষ্ট সতর্ক অ্যাটলেটিকো কোচ ডিয়েগো সিমিওনে, ‘এটা সেমিফাইনাল। খুব কঠিন ম্যাচ। এখানে বিশেষভাবেই নিজেদের মেলে ধরতে হবে। একটি নির্দিষ্ট ইউনিট হিসেবে খেলতে হবে। দলগত পারফরম্যান্সটাই হবে বিশেষ কিছু। ফলাফল নির্ধারক।’
দুটো দলই কিন্তু অনেকটা একই ধরনের। দুই দলই রক্ষণকে আঁটসাঁট করে দুই উইং ব্যবহার করতে পছন্দ করে। ব্যাপারটা মাথায় রাখতে চান সিমিওনে, ‘আমি জানি চেলসি ও অ্যাটলেটিকো একই ধরনের দল। রক্ষণ ভালো হওয়ার জন্য আমরা দুই দলই কম গোল খাই। চেলসি অভিজ্ঞ দল। ওদের সম্মান ও সমীহের চোখে না দেখে উপায় নেই

শেয়ার করুন