কোনো অপপ্রচার হেফাজতে ইসলামের ঈমানি জাগরণ রুখতে পারবে না। হেফাজত ছিল, আছে এবং থাকবে। আলোর আগমনে অন্ধকার দূরীভূত হয়। তার প্রমাণ হিসেবে নাস্তিক্যবাদী গোষ্ঠীর তথাকথিত জাগরণ মঞ্চ ক্রমেই অস্তিত্বহীনতায় মিলিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে আল্লামা আহমদ শফীর নেতৃত্বাধীন হেফাজতে ইসলাম স্বমহিমায় ফিরে এসেছে তৃণমূল থেকে শহর-নগর সর্বত্র।
সোমবার হেফাজতে ইসলামের চট্টগ্রাম মহানগর শাখার নেতারা এক যুক্ত বিবৃতিতে এ কথা বলেন।
বিবৃতিতে কতিপয় মিডিয়ায় হেফাজতে ইসলাম ও হাটহাজারী মাদরাসাকে জড়িয়ে প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদ ও অপপ্রচারের প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
বিবৃতিদাতারা হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ্ আহমদ শফীর বিরুদ্ধে সরকারি জমি লিজ সংক্রান্ত বানোয়াট সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, আইনসিদ্ধভাবে দেশের সর্ববৃহৎ ইসলামি শিক্ষাঙ্গণ দারুল উলূম হাটহাজারীর নামে গৃহীত লিজের জমিকে হেফাজত আমিরের নামে চালিয়ে দেয়া জঘন্যতম মিথ্যাচার। আমরা সংবাদত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী কিন্তু জনগণকে বিভ্রান্ত করার কখনও সৎ সাংবাদিকতা হতে পারে না।
হেফাজত নেতারা সব গণমাধ্যমকে বস্তুনিষ্ঠ ও সত্য সংবাদ পরিবেশন এবং হেফাজতে ইসলাম সম্পর্কে অপপ্রচার থেকে ভবিষ্যতে বিরত থাকার আহ্বান জানান।
বিবৃতিদাতারা হলেন- মহানগর আমির মাওলানা তাজুল ইসলাম, মাওলানা লোকমান হাকিম, মাওলানা আবদুল জব্বার, মাওলানা ইলিয়াস উসমানী, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী মাওলানা জায়নুল আবেদীন, মাওলানা মুফতি হাসান মুরাদাবাদী, মাওলানা আহমদুল্লাহ, মাওলানা আনোয়ার হোসাইন রব্বানী, মাওলানা ইউনুস, মাওলানা জালালুদ্দিন, মাওলানা কুতুবুদ্দিন, মাওলানা সায়েম, মাওলানা ফয়সাল বিন তাজ, মাওলানা ইকবাল খলিল প্রমুখ।