নির্বাচন কমিশনার শাহ নেওয়াজ বলেছেন, আইনী বাধ্যবাধকতা থাকায় ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে কিংবা মার্চের প্রথম সপ্তাহে আমাদেরকে আরেক দফা উপজেলা নির্বাচন করতে হবে। এ জন্য চলতি সপ্তাহে হয়তো দ্বিতীয় দফায় আরেকটি তফসিল দিতে হবে।
তিনি বলেন, আইন অনুযায়ী মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হয়। ইতোমধ্যে অনেকগুলো উপজেলার মেয়াদ শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে।
ক্রমান্বয়ে নির্বাচন করতে হবে উল্লেখ করে শাহ নেওয়াজ বলেন, মেয়াদ শেষ হওয়ার ভিত্তিতে ক্রমান্বয়ে আমাদের কয়েক দফায় নির্বাচন করতে হবে। ধারাবাহিক এ উপজেলা নির্বাচন আগামী মে মাস পর্যন্ত গিয়ে শেষ হবে।
সহিংসতার বিষয়ে তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনে আমরা যে আশঙ্কা করেছি সে হিসেবে সহিংসতা হয়নি। আইন শৃংখলা জোরদার থাকায় স্থগিত আসনের নির্বাচনে কোন সহিংসতা হয়নি। আইন শৃংখলা ও ইন্টেলিজেন্স ফোর্সের সঙ্গে পরামর্শ করে আমরা উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। যাতে নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়।
তিনি বলেন, নির্বাচন ধারাবাহিক করার পিছনে আইন শৃংখলা বাহিনী ও পরীক্ষার্থীদের উপর চাপ কমানো একটি কারণ।
যশোরের দুই এমপির কারণ দর্শানো নোটিশ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুই প্রার্থী তাদের লিখিত জবাবে ব্যক্তিগতভাবে জবাব দেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আগামী সপ্তাহে তাদের শুনানি হবে।
উপজেলা নির্বাচন নিñিদ্র নিরাপত্তার মাধ্যমে হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।