শনিবার সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।
আহমদ শফী বলেন, “৫ মে শাপলা চত্বরে রাতের আঁধারে হামলার জন্য কোন নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন হয় না। অথচ এই অপতৎপরতার কথা কেউ প্রকাশ করলে তাকে নাজেহাল ও নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে।”
এ পর্যায়ে তিনি আদিলুর রহমান ও মাহমুদুরের নাম উল্লেখ করেছেন বলে বিবৃতিতে উল্লেখ রয়েছে।
হেফাজত আমির অভিযোগ করেন, “বর্তমানে নাস্তিক্যবাদী ও তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা আত্মরক্ষার জন্য উলামা-মাশায়েখ ও তৌহিদী জনতার মধ্যে বিভেদ ও অনৈক্য তৈরি করার জন্য ষড়যন্ত্রমূলক নানা অপপ্রয়াস চালাচ্ছে।”
সংগঠনের সব কর্মসূচি তার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলেও জানান তিনি।
নারায়ণগঞ্জসহ সারাদেশে গ্রেপ্তারকৃত মাদ্রাসা পরিচালক, উলামা-মাশায়েখ ও খতিব ও ইমামদের মুক্তি এবং হেফাজতের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েকৃত মামলা প্রত্যাহারেরও আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।
বর্তমানে দেশে ‘অসহনীয়’ পরিস্থিতি বিরাজ করছে জানিয়ে শফী বলেন, “রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এত বেশি মিথ্যাচার হচ্ছে যে, সাধারণ জনগণ সত্য উদঘাটনে চরম বিভ্রান্ত হচ্ছেন।”