আগামী ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যপারে ভোটার ও প্রার্থীদের তেমন কোন উদ্দিপনা দেখা যাচ্ছেনা গোপালগঞ্জের তিনটি আসনের কোন আসনেই। তার কারন হলো গোপালগঞ্জ জেলার পাঁচটি উপজেলা নিয়ে সংসদীয় আসনের তিনটি নির্বাচনী আসন। আসনগুলো বরাবরই আওয়ামীলীগের দখলে রয়েছে। আওয়ামীলীগের প্রার্থীও নির্ধারিত রয়েছে। দেশের অন্যান্য আসনের তুলনায় রাজনৈতিক কারনে গোপালগঞ্জের আসনগুলো একটু ব্যাতিক্রম। এখানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানার নামও শোনা যাচ্ছ্।েতবে তিনি কোন আসন থেকে নির্বাচন করতে পারেন,সে বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি।
গোপালগঞ্জ-৩(টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়া) গোপালগঞ্জের নির্বাচনী এলাকা তিন টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়ায় আওয়ামীলীগের প্রার্থী আওয়ামীলীগ সভানেত্রী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অন্যান্য দলের এখানে কোন শক্ত প্রার্থী নেই। বিএনপিসহ ১৮ দলীয় জোটের মধ্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা কাজী আসাদুজ্জামান আসাদ,জেলা বিএনপির যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক এসএম জিলানী,বিএনপির সাবেক এমপি লক্ষীকান্ত বলের ছেলে এ্যাড.চিত্ত বল ও টুঙ্গিপাড়ার আফজাল হোসেনের নাম শোনা যাচ্ছে।
গোপালগঞ্জ-২(গোপালগঞ্জ-কাশিয়ানি) আওয়ামীলীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য বর্তমান এমপি শেখ ফজলুল করিম সেলিম,জেলা আওয়ামীলীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক বর্তমান সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান বিএম লিয়াকত আলী, জেলা বিএনপির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সিরাজ,জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি এফ ই শরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর,জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি এমএইচ খান মঞ্জু,জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক এম মুনসুর আলী,জেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক মনিরুজ্জামান পিনু। জাতীয় পর্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষক পার্টির সভাপতি আলহাজ সাঈদুর রহমান টেপা।
গোপালগঞ্জ-১(কাশিয়ানি-মুকসুদপুর) বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী লে.কর্নেল(অব:) মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি, সাবেক মন্ত্রী মেজর জেনারেল(অব:)মহব্বতজ্না চৌধুরী,কাশিয়ানি উপজেলা চেয়ারম্যান সুব্রত ঠাকুর,জেলা বিএনপির সদস্য সাবেক ছাত্রনেতা সেলিমুজ্জামান সেলিম,বিএনপির সাবেক এমপি এফ ই শরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর,জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সেখ আলমগীর হোসেন,স্বতন্ত্র ইঞ্জিনিয়ার আলী আজম ।