রমজান আর শবে বরাতকে সামনে রেখে বাড়তে শুরু করেছে বেশ কিছু পণ্যের দাম। তালিকায় আছে- ছোলা, চিনি, পেঁয়াজ, আর গুড়াদুধ। খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, পাইকারী বাজারেই পণ্যগুলোর দাম বেড়েছে। আর সরকারের দুর্বল বাজার মনিটরিং এর কারনেই এই দাম বৃদ্ধি বলে মনে করছেন সাধারন মানুষ। খাদ্যাভ্যাসের কারনে রমজান এলেই চাহিদা বাড়ে বেশ কিছু খাদ্যপণ্যের। বাড়তি এই চাহিদাকে পূঁজিকরে প্রতিবছরই এসব পণ্যের দাম নিয়ে কারসাজিতে মেতে ওঠেন একশ্রেনীর ব্যবসায়ী। রমজানের এখনো ৩ সপ্তাহ বাকি, অথচ বিভিন্ন মানের ছোলার দাম কেজিতে ৫ থেকে ৮ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। আর শবে বরাতকে সামনে রেখে চিনির দাম কেজিতে প্রায় পাঁচ টাকা বেড়েছে। গুড়াদুধের দাম গত কয়েক সপ্তা ধরেই বাড়তি। নতুন করে আরেকদফা বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। এক্ষেত্রে কেজিতে দেশী পেয়াজের দাম বেড়েছে ২টাকা আর ভারতীয় পেয়াজের দাম বেড়েছে ৫টাকা। অন্যদি কে বেশ কিছুদিনের স্থীতিশীলতা কাটিয়ে- কেজিতে ২থেকে ৩টাকা বেড়েছে সবধরনের চালের দাম। বাজারের এই চিত্রে অসন্তোষ সাধারন মানুষের মাঝে। তাই দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রনে কঠোর বাজার মনিটরিং এর তাগিদ তাদের। খোলা ও বোতলজাত সয়াবিনের দাম মোটামুটি স্থিতিশীল