টেস্ট মর্যাদা ধরে রাখার জন্য টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোকে ন্যূনতম সংখ্যক টেস্ট খেলার সুপারিশ করেছে আইসিসি ক্রিকেট কমিটি।
২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চার বছরের সময়সীমায় ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ ৪৯টি এবং বাংলাদেশের ১৮টি টেস্ট খেলার কথা। আর ২০১১ সালে স্বেচ্ছানির্বাসন শেষে টেস্ট ক্রিকেটে ফেরা জিম্বাবুয়ে খেলবে ৮টি ম্যাচ।
সাম্প্রতিক সময়ে টেস্ট বাতিল করে ওয়ানডে বা টি-টোয়েন্টি ম্যাচের সংখ্যা বাড়ানোর দৃষ্টান্তে আইসিসি ভীষণ উদ্বিগ্ন।
এক বিবৃতিতে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা জানায়, “আইসিসি ক্রিকেট কমিটি তিন ধরনের ক্রিকেটের মধ্যে সর্বোচ্চ ভারসাম্য রাখার কৌশলে নিজেদের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করছে। আইসিসি মনে করে টেস্ট ক্রিকেটকে সুরক্ষিত রাখা ভীষণ প্রয়োজন।”
“এ বছর টেস্ট ম্যাচের সংখ্যা কমিয়ে অন্য দুই ধরনের ম্যাচের সংখ্যা বৃদ্ধির বেশ কিছু উদাহরণ আছে। তাই ক্রিকেট কমিটির সুপারিশ, টেস্ট মর্যাদা ধরে রাখার জন্য টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর চার বছরের সময়সীমায় ন্যূনতম সংখ্যক টেস্ট খেলা উচিৎ।”