নিহত মজনু মিয়া (৪৫) জেলা যুবলীগের সদস্য এবং নাহিদ (৩০) পৌরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সদস্য।
বগুড়া অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সায়েম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, দুপুরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি আবু জাফর রিপনের বাসায় একটি বৈঠক চলাকালে এ হত্যাকাণ্ড হয়।
জিজ্ঞাসাবাদের জন্য জাফরকে আটক করা হয়েছে। কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি আসাদুর রহমান দুলু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জমিজমা সংক্রান্ত একটি বিষয় নিয়ে রিপন ও মজনুকে কিছু লোক দুপুরে হুমকি দেয়। বিষয়টি নিয়ে দেড়টার দিকে রিপনের বাসায় বৈঠক চলছিল।
“বৈঠক চলাকালে ঝণ্টু-মিংকু-মিলনসহ ছয়জন অস্ত্রসহ সেখানে ঢুকে পড়ে। তখন মজনুর সঙ্গে তাদের বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে ওই ছয় যুবক মজনু ও নাহিদকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে।”
মজনু ঘটনাস্থলেই মারা যান। নাহিদকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।