স্পোর্টস ডেস্ক: খেলতে হলেপেটটাকে শান্ত রাখা যে জরুরি, শচীন টেন্ডুলকার উপলব্ধি করতে পেরেছেনঅভিজ্ঞতা থেকেই। ছোটবেলায় এতটাই ক্রিকেট-পাগল ছিলেন যে খাওয়ার কথাই ভুলেযেতেন। লাঞ্চ করতেন না। খিদেটা টের পেতেন পরে। এটা প্রভাব ফেলত তাঁরব্যাটিংয়ে। ওয়েবসাইট।
আজ হায়দরাবাদে শুরু অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয়টেস্ট। গত বুধবার হায়দরাবাদের এক রেস্তোরাঁয় সতীর্থ হরভজন সিং, প্রজ্ঞানওঝা, মুরালি বিজয়, বিরাট কোহলি ও শেখর ধাওয়ানকে নিয়ে টেন্ডুলকার হামলে পড়েবাঙালি খাবারে রসনা তৃপ্ত করেছেন। খেতে খেতে টেন্ডুলকার সতীর্থদের উদ্দেশেস্মৃতিচারণা করছিলেন ছোটবেলার দিনগুলোর কথা। সেসবই পাশে দাঁড়িয়ে আড়ি পেতেশোনা এক সূত্র ফাঁস করে দিয়েছেন গণমাধ্যমে, ‘শচীন (টেন্ডুলকার) মন্ত্রমুগ্ধহয়ে তাঁর সতীর্থদের বলছিলেন, ছোটবেলায় সব সময় তিনি খাওয়ার কথা ভুলে যেতেন।খেলতে হলে খাওয়াটাও যে গুরুত্বপূর্ণ এটা বুঝতে পারেন পেশাদার ক্রিকেটে পারেখে। আগের সেই সময়ে সে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে লাঞ্চ না করেই খেলতেন।টেন্ডুলকার বলেছেন, এতে তিনি বল মিস করতেন। আর তখনই উপলব্ধি করতেন পেটেকিছু পড়েনি।’
টেন্ডুলকার ভালোবাসেন কষা মাংস। ভোজের শেষ পর্বে খেয়েছেননলেন-গুড়ের আইসক্রিম। টেন্ডুলকার তো এটা নিয়ে মুখ বন্ধই করতে পারছিলেন না।প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন, ক্রিকেটের ব্যস্ত সূচির ফাঁকে সময় পেলে বাঙালিখাবারের স্বাদ চাখতে আসবেন আবার।
২ মার্চ/নিউজরুম