ব্যবসা ও অর্থনীতিডেস্ক(২০ ফেব্রুয়ারী): মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, বৈঠকে পদ্মা সেতুতে ঋণদাতা সংস্থাটির প্রতিশ্রুত ১২০ কোটি ডলার অন্য খাতে পাওয়ার প্রস্তাব রাখবেন তিনি।২৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ব্যাংক প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক হবে উল্লেখ করে সাংবাদিকদের অর্থমন্ত্রী বলেন, “বিশ্ব ব্যাংকের নতুন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আমার মোলাকাত হয়নি। সুতরাং এটার মধ্য দিয়ে ভালো কিছু হতে পারে। সাক্ষাতে এর একটা সমাধানও হতে পারে।”এর আগে সকালে বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকায় বিশ্ব ব্যাংকের আবাসিক প্রতিনিধি সালমান জহির অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে তার দপ্তরে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।মুহিত বলেন, “পদ্মা সেতুতে আমরা বিশ্ব ব্যাংকের কাছে আর সাহায্য চাচ্ছি না। কারণ তাদের সঙ্গে আমাদের সময় মেলেনি। সুতরাং আমরা সেখান থেকে সরে পড়েছি।”“সরে পড়ার পরেও ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার যেটা আমাদের ছিল তা কিভাবে ব্যবহার করবো তা চিন্তা করছি। এ বিষয়ে বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলব।”বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাংক এখনও বড় দাতা সংস্থা উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, “চার বিলিয়ন ডলারের মতো পাইপ লাইনে আছে। আরো বিলিয়ন বিলিয়ন সাপোর্ট আছে।”পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করার জন্য গত মাসে চিঠি লিখেন অর্থমন্ত্রী।২৯১ কোটি ডলারের পদ্মা সেতু প্রকল্পের প্রধান ঋণদাতা সংস্থা বিশ্ব ব্যাংকের অর্থ না নেয়ার সিদ্ধান্ত গত ৩১ জানুয়ারি তাদের জানায় সরকার।
নিউজরুম্