এ সময়ে তিনি বিএনপিকে নৈরাজ্যকর কর্মকাণ্ড থেকে দূরে সরে আসার আহবান জানান। তিনি বলেন, নৈরাজ্যকর কর্মসূচি দিয়ে সরকারের কোন ক্ষতি করা যাবে না। আইনের মাধ্যমে দেশ চলবে। আইন-শৃ�খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমএ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, আইন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম, হাজী মো. সেলিম, ভারপ্রাপ্ত দফতর সম্পাদক সহিদুল ইসলাম মিলন, যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক হারুন-অর রশিদ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোল্লা মো: আবু কাওছার, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত শিকদার, সাবেক সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম কোতোয়াল, জহির উদ্দিন লিপটন, ছাত্রলীগের দফতর সম্পাদক শেখ রাসেল, উপ-দফতর সম্পাদক তারেক রায়হান প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপির ডাকা হরতাল ও অবরোধের অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য হচ্ছে, যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করা। তারা এসব নৈরাজ্যকর কর্মসূচির মাধ্যমে দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যেতে চায়। তাদের হরতালের আরেকটি কারণ, এ সরকারের উন্নয়ন অগ্রগতিকে ব্যাহত করে দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা। যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর হরতাল জনগণ প্রত্যাখান করেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, সারাদেশের সকল স্থানে গাড়ি, ট্রেন, বাস,লঞ্চ চলেছে এবং ব্যাংক-বীমা খোলা ছিল। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। পাল্টা কর্মসূচিতে যাবে না। আওয়ামী লীগ পরিকল্পনা মতো সামনে এগিয়ে যাবে।